পৃথিবীর উত্তরের শেষ প্রান্ত – নর্থ কেপ
কোনদিন কল্পনায় ভাবিনি যে সুমেরু বৃত্ত ছাড়িয়ে পৃথিবীর শেষ প্রান্তে পৌছে যাব একদিন, যেখানে উত্তর মেরু ও আমার মধ্যে থাকবে না কোনো স্থলভূমি । সামনে শুধু কয়েক কিলোমিটার জুড়ে থাকবে নীলাভ সমুদ্র । তারপরেই আছে উত্তর মেরু বা নর্থ পোল । সত্যিই নরওয়ের উত্তর দিকের শেষ প্রান্তে পোঁছে ,ভাবছিলাম স্বপ্ন দেখছি নাতো । শুক্রবার সকাল ৭ তা ৩৫ মিনিটে হেলসিঙ্কির বিমানবন্দর থেকে রওনা হলাম ল্যাপল্যান্ড । এক ঘন্টা২০ মিনিটের মধ্যেই পোঁছে গেলাম ল্যাপল্যান্ডের রাজধানী রোভানিয়েমির বিমানবন্দরে । আগে থেকেই ঠিক ছিল ওখান থেকে একটা গাড়ি নিয়ে সব জায়গা ঘুরে আবার রোভানিয়েমিতে ফিরে আসবো সোমবার । এখানে গাড়ি ভাড়া করলে নিজেদেরই চালাতে হয় । আমাদের দেশের ড্রাইভিং লাইসেন্স ছিল আমাদের কাছে ।ওতেই কাজ হলো ।গত নভেম্বর মাসে ল্যাপল্যান্ড ঘুরে গেছি । সান্তা ক্লসের গ্রামে গিয়ে ওনার সাথে দেখাও করেছিলাম । সেবার ছিল শীত কাল ।চারিদিক ছিল বরফের আস্তরণে ঢাকা ।কিন্তু এবার চারিদিক সবুজে সবুজ । সবেমাত্র হালকা হলুদ রঙ ধরেছে কিছু পাতায় । সান্তার সাথে দেখা করে আমরা এগিয়ে চললাম উত্তর দিকে । রোভানিয়েমি থেকে ৩২৬ কিলোমিটার দুরে ইনারি নামে একটা জায়গায় এক বড় লেকের ধারে আমাদের রাত্রে থাকার কথা । রোভানিয়েমি শহর ছাড়িয়ে দুপাশে সারি সারি পাইন গাছের মধ্যে দিয়ে ছুটে চলেছে আমাদের গাড়ি । সুমেরু বৃত্ত বা আর্কটিক সার্কেলের মধ্যে আমরা প্রবেশ করেছি ভেবে শিহরিত হচ্ছি । মাঝে মাঝেই ডান এবং বাম দিকে পাচ্ছি বড় বড় লেক । অপূর্ব সুন্দর সে দৃশ্য় । সাদা , বাদামী রঙের বেশ কিছু বল্গা হরিণদের খেলা করতে দেখলাম । এই অঞ্চল জুড়ে রয়েছে বল্গা হরিণদের বাস । লেক ইনারি ল্যাপল্যান্ডের সবচেয়ে বড় লেক । লম্বায় ৮০ কিলোমিটার আর চওরায় ৫০ কিলোমিটার । ফিনল্যান্ডের মধ্যে তৃতীয় । লেকের ধার ধরে বেশ কটা কটেজ । হোম স্টে বলা যায় । ঘরের মধ্যে রান্না করার ব্যবস্থা ও টয়লেট আছে । ঘরের ভিতরের তাপমাত্রা সবসময়ের জন্য ২০ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড করা আছে বাইরের তাপমাত্রা যাই হোক না কেন । ওখানকার যাদের পকেটটা একটু বেশি ভারী তারা বেড়িয়ে পরেছে কারাভান বা চলন্ত বাড়ি নিয়ে । কি সুন্দর সব ব্যবস্থা আর যেখানে খুশী থেকে যাও । যেহেতু এখানে ক্রাইম নেই বললেই চলে সুতরাং এখানে নিরাপদে নিশ্চিন্তে যখন খুশী যেখানে যাওয়া ও থাকা যায় ।
পরদিন সকাল সাড়ে আটটায় ফিনিস জল খাবার খেয়ে রওনা দিলাম রাস্সেনেস নামে এক জায়গার উদ্দেশ্যে যেটা নরওয়ের মধ্যে পরে নর্থ ক্যাপ থেকে মাত্র ৮০ কিলোমিটার আগে ।কারণ দুটো । এক সারা রাত ধরে দেখব অরোরা বরিয়ালিস -সারা আকাশ জুড়ে সবুজ আলোর ঢেউ আর আরেকটা কারণ পরদিন সকাল সকাল পোঁছে যাব নর্থ ক্যাপ থাকতে পারব অনেক্ষণ । পৃথিবীর প্রায় মাথার উপর দিয়ে ছুটে চলেছি উত্তর মেরুর কাছাকাছি পৌছানোর জন্য । প্রকৃতি নিজেই নানা রঙে নিজেকে সাজিয়ে দিয়েছে । এক একটা গাছের পাতার এক এক রকম রঙ । অনেকটা আমাদের রাধাচূড়া ও কৃষ্ণচূড়ার মত । মাঝে মাঝেই দুধারে পাচ্ছি লেক । নীল জল ।প্রানভরে নিচ্ছি নিঃশ্বাস দূষণমুক্ত আকাশে । হিংস্র জন্তু না থাকায় বলগা হরিন খেলে বেড়াচ্ছে ইচ্ছামতো । আর কিছু দিন পরে বরফে ঢেকে যাবে সব কিছু । অত উপরে নির্জন জায়গা তবুও দেখলাম একটা ঝকঝকে হেলথ সেন্টার । এত সুবিধার জন্যই বোধহয় সারা বিশ্ব থেকে পর্যটক এখানে নিশ্চিন্তে আনন্দ করে ঘুরে যেতে পারে । অনেকটা চলে এসেছি একটু পরেই ঢুকবো নরওয়েতে । তিনতলা সমান উঁচু ঢেউয়ের মতো রাস্তা । মনে হচ্ছে নাগরদোলায় চড়েছি । এমনিভাবে দোলায় দুলতে দুলতে এগিয়ে চলেছি । রাস্তায় পড়ল একটা ছোট নদী তার উপরে ছোট ব্রিজ । ছেলে বললো এটাই ফিনল্যান্ড আর নরওয়ের বর্ডার । কেউ আমাদের গাড়ি দাঁড় করালো না , কিছু জিজ্ঞাসা করলো না , এ কেমন বর্ডার ! ফিনল্যান্ড ছাড়িয়ে ঢুকে পরলাম নরওয়ে । চোখের সামনে ভেষে উঠলো ধুসর আর স্লেট রঙের পাহাড় । রাস্তায় পড়ল নরওয়ের ছোট একটা শহর । ATM থেকে কিছু নরওয়ে কোনার তোলা হলো রাস্তার জন্য । বেশ কিছুটা যাওয়ার পর বাঁদিকে পেলাম পাহাড় আর ডান দিকে জল । মনে হচ্ছিল সেভক দিয়ে সিকিমের দিকে এগোচ্ছি । ছেলের কাছে শুনলাম এটা সমুদ্রের জল । ম্যাপ দেখলেও বোঝা যাচ্ছিল । গাড়ির মধ্যে জিপিএস আছে তাই কারো সাহায্য ছাড়াই আমরা এগিয়ে চলেছি আমাদের গন্তব্যে । একবারের জন্যেও কাউকে কিছু জিগ্যেস করতে হয়নি । পৌঁচ্ছে গেলাম রাস্সেনেস । অপূর্ব সুন্দর এক জায়গা । ডানদিকে দিগন্ত ব্যাপ্তি সমুদ্র , তার মাঝে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে কিছু মাঝারি মাপের পাহাড় ।বামদিক রাস্তা থেকে ধীরে ধীরে উপরে উঠে গেছে । মাঝে কটা বাড়ি । তার মধ্যেই একটাতে আমাদের থাকার জায়গা । হোম স্টে । সুন্দর ব্যবস্থা । ইলেকট্রিসিটি , ওয়াই ফাই সবই আছে । এরকম একটা নির্জন জায়গায় যা ব্যবস্থা দেখছি মনে হচ্ছে পর্যটকদের কাছে তা স্বর্গরাজ্য় । জলের সমস্যা কোথাও নেই । যেকোনো কলের জলই খাওয়া যায় । রাস্তা থেকে কিছু কাঁচা খাবার কিনে নেওয়া হয়েছিল তাই রাত্রে রান্না করেই খাওয়া হলো । কারণ এই নির্জন জায়গায় খাবার কোনো হোটেল বা রেস্টুরেন্ট ছিলনা । চারিদিক অন্ধকার হতেই বারান্দার আলো নিভিয়ে দেওয়া হলো । ঘরের পর্দাগুলো ভালো করে টেনে দেওয়া হলো যাতে বাইরে আলো না আসতে পারে । সবাই বেরিয়ে এলাম বাইরে অরোরা বরিয়ালিস দেখার জন্য । আমরা ছাড়া ওখানে আর কোনো পর্যটকদের দেখতে পেলাম না । আকাশের দিকে তাকিয়ে বসে আছি । মেঘ রয়েছে আকাশে । আমাদের হোম স্টেটা যার তত্ত্ববাধনে ওনি আমাদের আশাহত হতে দিচ্ছিলেন না । মাথার উপর চারিদিক উম্মুক্ত আকাশে সবুজ আলোর ঢেউ দেখার জন্য সারা পৃথিবী থেকে পর্যটক এসে ভিড় করে এই উত্তর আর দক্ষিণ মেরুতে । উত্তরে যার নাম অরোরা বরিয়ালিস এবং দক্ষিনে অরোরা অস্ট্রালিস । অনেকে একে আবার পোলার লাইটও বলে । বিজ্ঞানের বিশ্লষনে আর যাচ্ছি না । নানা রকম গল্প গুজব করে ভালই কাটছিল সময় আর চলছিল টুকটাক খাওয়া দাওয়া । বাইরে ঠান্ডা তাই মাঝে মাঝে ঢুকে পরছিলাম ঘরে । শুধু লক্ষ্য আকাশের দিকে । স্ত্রীর আওয়াজে সবাই বেরিয়ে এলাম বাইরে । দেখি আকাশ ভরা সবুজ আলোর ঢেউ । মুহুর্তের মধ্যে আমাদের হাতের ক্যামেরাগুলি ঝলসে উঠলো । মনের ক্যামেরা আর যন্ত্র ক্যামেরায় ধরা পরলো অরোরা বরিয়ালিস যার আকর্ষনে ছুটে আসা । আনন্দের ঢেউ খেলে গেল সারা শরীরে । কিছুক্ষণ পরে আবার কোথা থেকে মেঘ এসে সারা আকাশ ঢেকে ফেললো ।আমরাও ঘরে প্রবেশ করলাম । ভুলে গেছিলাম বাইরের ঠান্ডার কথা ।

সকাল হলো । বাইরে বেরিয়ে দেখি কয়েকটা বলগা হরিন আপনমনে ঘুরে বেড়াচ্ছে । সামনে দিগন্ত ব্যাপী সমুদ্র । শুনলাম তিমি আছে এই সমুদ্রে । অনেকসময় ডাঙা থেকে লেজ দেখা যায় । আমরাও সবাই তাকিয়ে রইলাম সমুদ্রের দিকে যদি তিমির দর্শন পাই । তোমার দেখা নাইরে তোমার দেখা নাই , তাই জলখাবার খেয়ে রওনা হলাম পাহাড়ের চূড়ায় নর্থ ক্যাপে । আবার আমাদের রথ ছুটে চললো বাঁদিকে শ্লেট রঙের পাহাড় আর ডানদিকে সমুদ্রের মধ্য দিয়ে । মাঝে মাঝে বাঁদিকে পাচ্ছি উপত্যকা । রাস্তায় পড়ল চারটে টানেল । একটা টানেল সমুদ্রের তলা দিয়ে গেছে । যাওয়ার সময় রোমাঞ্চিত হচ্ছিলাম ।টানেলের ঢোকার মুখে দেখলাম লেখা আছে ২১২ মিটার গভীর আর ৬৮৭০ কিলোমিটার লম্বা । প্রত্যেক কিলোমিটার অন্তর একটা করে টেলিফোন বুথ । নিরাপত্তার সবরকম ব্যবস্থা নেওয়া আছে । টানেল থেকে বেরিয়ে ধীরে ধীরে পাহাড়ে উঠছি । হঠাৎ মেঘ এসে মেঘালয় বানিয়ে দিল । খুব আস্তে আস্তে গাড়ি চালাতে হচ্ছে । একটু পরিস্কার হচ্ছে আবার একটু মেঘ ।এমনি করেই ধীরে ধীরে উপরে উঠে পৌচ্ছে গেলাম সেই জায়গায় । পাহাড়ের উপর অনেকটা সমতল জায়গা ,ওয়াকার টেবিলের ছবির মতো । সামনের দিকটা কেউ যেন সমানভাবে কেটে দিয়েছে ।আর তার নিচের দিকে আছড়ে পরছে ঢেউ । ভাবলে শিহরিত হচ্ছিলাম যে পৃথিবীর উত্তর দিকের শেষ প্রান্তে দাঁড়িয়ে আছি ।আমি আর উত্তর মেরুর মধ্যে কোনো মানুষ নেই , নেই কোনো স্থলভূমি, আছে শুধু কয়েক কিলোমিটার জল । পাহাড়ের উপরেই আছে পাঁচ তলা সমান উঁচু একটা বাড়ি । ভিতরে জাদুঘর , খাবারের তিনটি রেস্তুরেন্ট , সপিং মল ও একটা পেক্ষাগৃহ যেখানে ১৫ মিনিট অন্তর দেখানো হয় নর্থ ক্যাপের উপর একটা ডকুমেন্টারী । কোথা দিয়ে দুই – তিন ঘন্টা সময় চলে যায় বোঝাই যায়না । এরপর ফেরার পালা । ফিরব আর্কটিক সার্কেল ধরে সুইডেন হয়ে ল্যাপল্যান্ড । তারপর ল্যাপল্যান্ডের রোভানিয়েমির বিমানবন্দর হয়ে হেলসিঙ্কি । রাত্রে থাকবো সুইডেন আর ফিনল্যান্ডের বর্ডারে । নরওয়ের বিভিন্ন গ্রামের মধ্য দিয়ে চলেছি । কখনো বাঁদিকে পাহাড় আর ডান দিকে নদী, কখনো বা দুপাশে শস্য ক্ষেত , মাঝে মাঝে ঢুকে পড়ছি শহরের মধ্যে ।ছবির মতো সুন্দর লাগছে নরওয়ে । সন্ধ্যে পার হয়ে রাত নেমেছে , সাথে চলছে বৃষ্টি ।এরই মধ্যে ভাগ্যক্রমে আবার রাস্তা থেকে দেখতে পেলাম অরোরাকে । বুঝলাম আমরা এখনও আর্কটিক সার্কেলের মধ্যেই আছি । রাত প্রায় একটা নাগাদ পৌচ্ছালাম আমাদের নির্ধারিত হোম স্টেতে । কোনো লোক নেই শুধু আমাদের জন্য চাবি রাখা আছে একটা খোলা বাক্সের মধ্যে । চাবি নিয়ে ঘরে ঢুকলাম । সুন্দর ব্যবস্থা । সারাদিনের ক্লান্তিতে ঘুম আসতে সময়ই লাগলো না ।
পরদিন ঘুম ভাঙতে একটু দেরীই হলো । দরজা খুলে বারান্দায় বেড়তেই দেখি সামনে একটা সুন্দর নদী তরতর করে বয়ে চলেছে যার আওয়াজ কাল রাত্রে থেকেই পাচ্ছিলাম । শুনলাম নদীর ওপারটা সুইডেন । বেশি চওরা না একটা নদী ফিনল্যান্ড ও সুইডেনকে চিহ্নিত করছে । অনেকটা শিলিগুড়ির কাছে ফানসিদেওয়ার মহানন্দা নদী ,বাংলাদেশ ও ভারতকে আলাদা করেছে । নদীর উপর ছোট একটা ব্রিজ ,একপারে লেখা ফিনল্যান্ড আরেকপারে লেখা সুইডেন ।কোথাও নেই কারো মিলিটারী । অনায়াসে যাতায়াত করা যায় । আমাদের কেউ কোথাও কিছু জিগ্যেস করলনা । ভাবতে ভাল লাগছে প্রতিবেশী দেশ না আছে কোন ঝগড়া , মিলেমিশে এক হয়ে গেছে কিন্তু প্রত্যেকের আছে আলাদা সত্তা । পাশের বাড়ির মত । রোভানিয়েমি থেকে প্লেন ধরবো সন্ধ্যা ৬ টা বেজে ১০ মিনিটে আর গাড়িটা দিতে হবে জমা তাই হাতে অনেক সময় । বেড়িয়ে পরলাম সুইডেন অভিমুখে । চলো সুইডেনের গ্রামে চলো । এদিক ওদিক ঘুরে বেড়াতে লাগলাম । একই চেহারা , একই তাপমাত্রা , একই পরিবেশ তবুও দুটো আলাদা দেশ । ঠিক করলাম দুপুরে সুইডিশ খাবার খাব । ইন্টারনেট দেখে খাবারের দোকান সনাক্ত করা গেল । এখানে সর্বত্র নেট কানেকশন পাওয়া যায় । কাউকে কিছু জিগ্যেস করতেই লাগে না । খেতে বসেছি দেখছি এক ভদ্রমহিলা আমাদের দিকে তাকিয়ে আছেন আর মিটিমিটি হাসছেন । আমার স্ত্রী ওনার দিকে হেসে শুভেছা জানালো আর তাতেই ভদ্রমহিলা ওঠে আমাদের কাছে চলে আসলেন । জানলাম ওনি সুইডিশ ,ইন্ডিয়া গেছেন ঘুরতে , ওনার ইন্ডিয়ান বন্ধুও আছে । অনেক গল্প হল ,অবশেষে আসতেই হলো ওনাকে হাসিমুখে বিদায় জানিয়ে । কেননা আমাদের গন্তব্য় হেলসিঙ্কি ।গাড়ি ছুটে চললো রোভানিয়েমির দিকে ।
Please visit my You tube channel : https://www.youtube.com/cha…/UCwI8JNW7FmslSEXnG6_GAgw/videos
Tumi fortunate manush !janina kokhono Jaoya hobe kina ,tobe tomar bornonay aamio aurora borealis dekhe .pelam.thank you !
LikeLike
Thank you very much Abanida. Wish you all the best
LikeLike
Abhijit Samadder
অসাধারণ লেখা
Alekhya Ghosh
Amazing blog… Actually kothao berate jawar age blog pori jaiga r information pawar jonno..tomar blog pore ghure elam…keep sharing
Sapi Roy
Good blog
Apurba Neogi
Excellent description.
Anup Saha
Khub sunder laglo lekhata pore
Priyabrata Panja
সুপ্রিয়দা তোমার ব্লগে ঢুকে সবটা পড়লাম। তোমার ভ্রমন বর্ননা এতটাই ভালো হয়েছে, মনে হল আমি ওখানেই ঘুরছি। তোমার বর্ননার সাথে যদি কিছু ভিডিও ক্লিপিংস পাওয়া যেতো, তো মন ভরে যেতো। ওর আশায় থাকলাম। ওখানে ঘুরতে যাওয়ার ইচ্ছা রইল। জানিনা ঠাকুরের কি ইচ্ছা
Manatosh Baroi
Durdanto
Tapasi Sarkar
Khub sundar lekha.mone holo sab amrao dekhchi.na gieo dakha hoye galo.
Akhil Sarkar
Ato marmasparsi ar hridaygrahi bojhate parbo na.
Swapan Dattaray
nice .
LikeLiked by 1 person
THANKS TO ALL
LikeLike