বার্সেলোনা
আমাদের যেহেতু সেনজেন এলাকার ২৬ টা দেশের মধ্যে ফিনল্যান্ডের ভিসা ছিল তাই ইউ.কে ছাড়া বাকি ২৬ টা দেশে যেতে কোনো বাঁধাই ছিল না কারণ এই ২৬ টা দেশের মধ্যে যে কোনো একটা দেশের ভিসা থাকলেই হলো । আমাদের দেশের বেশ কিছু টুর অপারেটর স্পেন আর পর্তুগাল একসাথে ঘোরাতে নিয়ে যায় । স্পেনের পাশেই তো পর্তুগাল । সব ফুটবল পাগল দেশ । ১৯/১১/১৫ সকাল সাতটা নাগাদ রওনা হলাম হেলসিঙ্কি বিমানবন্দর থেকে নরওয়ে । হেলসিঙ্কির তাপমাত্রা ছিল তখন ৫ ডিগ্রী। দেড় ঘন্টা লাগলো নরওয়ে পৌঁছাতে । তখনও প্লেন নরওয়ে বিমানবন্দর থেকে কিছুটা উপরে । জানলা দিয়ে যেদিকে তাকাই মনে হচ্ছিল সাদা চাঁদরে ঢাকা একটি শহর । কদিন আগে এই ওসলো শহর হয়ে ফিনল্যান্ড গেছি কিন্তু আজ বরফের আবরণে ওসলোর এক আকর্ষণীয় রূপ দেখলাম । তাপমাত্রা – ২ ডিগ্রী । এখান থেকে প্লেন বদল করে বার্সেলোনা যাবো প্রথমে । তারপর মাদ্রিদ । প্লেন বদল করে গেলে ভাড়াটা বেশ কিছুটা কম পরে । আকাশপথে হেলসিঙ্কি থেকে মাদ্রিদের দূরত্ব প্রায় ২৯২৭ কিলিমিটার । আকাশপথে জার্মান ও ফ্রান্স পেড়িয়ে স্পেন । ডানদিকে থাকে সুইজারল্যান্ড । তাই আল্পস পর্বতমালা দেখার সৌভাগ্য ঘটে । আমরাও দেখেছি দুচোখ ভরে । মনে পরে যাচ্ছিল আকাশপথে বাগডোগরা থেকে দমদম যাওয়ার কথা । সূর্যের আলোয় তুষার শুভ্র শৃঙ্গরাশির রূপ শুধু দুচোখ ভরে উপলব্ধি করা যায় , ভাষায় বর্ণনা করা কঠিন । দুপুরবেলার মধ্যে পৌছে গেলাম বার্সেলোনার বিমানবন্দরে । যেহেতু আমাদের বড় ছেলে সাথেই রয়েছে তাই কোনো চাপ ছিল না । ও বার্সেলোনা হোটেল না নিয়ে একটা হোম স্টে ঠিক করেছে যেটা শহরের খুব ভাল জায়গায় । কাছাকাছি অনেকগুলো পর্যটকদের দেখার জায়গা । পিকাসোর আর্ট মিউসিয়ামের পাশেই । এক কামরার ফ্ল্যাট । সব রকমের সুবিধা আছে । মোবাইলে ‘গুগুল ম্যাপ’ যে কি কাজের , তা বেশ ভালই উপলব্ধি করলাম । কাউকে জিগ্ঘেষ করার কোন দরকার নেই । হাতে মোবাইল নিয়ে যেখানে খুশী ঘুরে বেড়াও, শুধু মোবাইলে ‘নেট’ থাকতে হবে । ঘরে জিনিষ রেখে একটা টাক্সি নিয়ে ছুটলাম বার্সেলোনা ফুটবল স্টেডিয়াম । পৃথিবীর তাবড় তাবড় ফুটবলারের পদধূলী মাখা মাঠ । যেকোন ফুটবল প্রেমীর কাছে এই মাঠ স্বর্গ । ফুটবলের জাদুঘর বললে ভাল হয় ।

সোনার ফুটবল, সোনার বুট, বড় বড় প্রতিযোগিতার এর কাপ , বিভিন্ন নামী প্লেয়ারদের ব্যবহৃত জারসি, বুট কি নেই । অমূল্য সব ছবি । আর মাঠ , মনে হচ্ছে স্বপ্ন দেখছি ,টিভিতে বার্সেলোনা আর রিয়েল মাদ্রিদের খেলা । যেন দেখতে পারছি মেসি গোল করার পর সারা স্টেডিয়াম জুড়ে চীৎকার । চোখের সামনে মনে হচ্ছে সব দেখতে পারছি । ঘুরে ঘুরে প্লেয়ারদের পোশাক ছাড়ার জায়গা , ধারা ভাষ্যকারদের বসার জায়গা , ক্লাব সভ্যদের বসার জায়গা , সাংবাদিকদের সাথে সাক্ষাতের জায়গা , মাঠের পাশে কোচ ও প্লেয়ারদের বসার জায়গা সব প্রানভড়ে দেখলাম । পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ফুটবল ক্লাব বলে কথা ।পৃথিবীর ধনী ফুটবল ক্লাবগুলোর মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে এই এফ সি বার্সেলোনা । বেড়োতেই ইচ্ছা করছিল না । কিন্তু বাকী সব দেখতেতো হবে , তাই চললাম সমুদ্রের ধারে । ভূমধ্য সাগর । শান্ত সমুদ্র । বেশ বড় সমুদ্রের সৈকত কিন্তু সর্বত্রই চারিধারে শুধু বালি নয়। অনেকটা অংশই পাথর দিয়ে মোড়া । সৈকতের ধার ধরে অনেকে স্কেটিং করছে । কেউ কেউ আবার বালি দিয়ে বিভিন্ন মূর্তি বানাচ্ছে যেটা আমাদের দেশেও দেখা যায় ।সারা পৃথিবীর শিল্পীরা বোধহয় একই রকম হয় । রাত্রের খাওয়া দাওয়া সেরে হাঁটতে হাঁটতে ঘরে ফিরলাম ।
যেহেতু বাড়ীর পাশে , তাই সকালে প্রথমেই গেলাম পিকাসোর আর্ট মিউসিয়ামে । পাবলো পিকাসোর আঁকা বহু মূল্যবান সব ছবি । মনে হচ্ছিল স্বপ্ন দেখছি ।

তারপর গেলাম ‘সাগ্রাদা ফামিলিয়া অসমাপ্ত ক্যাথেড্রাল । বার্সেলোনায় এই চার্চের স্থাপত্য একেবারেই আলাদা । ফেয়ারী টেলসের গল্পের মতো বাড়ী মনে হয় । এরপর গেলাম একটা টিলার ওপর অনেকটা জায়গা জুড়ে একটা পার্ক নাম ‘পার্ক গুএল’ দেখতে . পার্কের ওপর থেকে সারা শহর খুব সুন্দর দেখা যায় . বিখ্যাত স্থাপত্য শিল্পী ‘গাউদি’র পরিকল্পনার ফসল এই পার্ক | ‘পার্ক গুএল’ দেখে সোজা চললাম ‘ মোন্ত্জুইক হিল’ । হঠাৎ একটা ঘটনা মনে পড়লো তাই না লিখে পারছি না । ‘পার্ক গুএল’ এ আমার বড় ছেলে আমার ও আমার স্ত্রীর ছবি তুলছিল। একজন বিদেশী বয়স্ক ভদ্রলোক হাসতে হাসতে এসে আমার দিকে তার ডান হাতটা বাড়িয়ে দিল । আমিও কিছু না বুঝে আমার ডান হাতটা ভদ্রতার খাতিরে ওনার দিকে বাড়িয়ে দিলাম । দুহাত দিয়ে আমার হাতটা ধরে খুব আন্তরিক ভাবে করমর্দন করলো । মুখে কিছু বললো না । আমি বেশ উপলব্ধি করতে পারলাম । উনি বলতে চাচ্ছেন কি সুন্দর তোমার প্রাপ্ত বয়স্ক ছেলে তোমাদের সাথে ঘুরছে। আমাদের দেশে এটার অভাব । সত্যিই তাই । ছোট বাচ্চাদের নিয়ে বাবা মাকে ঘুরতে দেখেছি কিন্তু একটু বড় ছেলেমেয়েদের সাথে চোখে পড়েনি । ‘ মোন্ত্জুইক হিল’ হলো ছোট একটা পাহাড়ের উপর বিশাল দূর্গের মতো একটা বাড়ী যার উপর দাঁড়ালে পুরো শহরের চারিদিক , আর দিগন্ত জুড়ে সমুদ্র দেখা যায় । আলো-আঁধারের রূপ দেখার জন্য অনেক্ষণ ছিলাম । পাহাড়ের ওপর থেকে অনেকটা নীচে শহরের দিকে তাকিয়ে বসে আছি । খোলা জায়গা তাই ঠান্ডাও ভালই উপলব্ধি করছিলাম । একটু একটু করে ছড়িয়ে ছিটিয়ে শহরে আলো জ্বলতে লাগলো । তারপর ধীরে ধীরে সমস্ত শহর জ্বলজ্বল করতে লাগলো । মনের ক্যামেরার ছবিগুলো যখনই সামনে আসে মনটা ভরে ওঠে এক অনাবিল আনন্দে । সাড়ে পাঁচটা নাগাদ পাহাড় ধরে ধরে নীচে নামতে শুরু করলাম । এসে পৌছালাম ‘ম্যাজিক ফাউন্টেন’ বা জাদুর ফোয়ারাতে ।এরকম নৃত্যের তালে তালে নানা রঙের ফোয়ারা আমরা আগেও দেখেছি । তবে পাহাড় থেকে সমতল অবধি অনেকটা জুড়ে এই ফোয়ারা । দেখতে খুব সুন্দর লাগছিল । প্রচুর পর্যটকের সমাগম । এক হাতে কফির কাপ নিয়ে উপভোগ করতে বেশ ভালই লাগছিল ।

পরের দিন প্রথমে গেলাম সমুদ্রের ধারে অনেকটা জায়গা জুড়ে বিশাল এক মাছের অকুয়ারিয়াম দেখতে । মাথার উপর দিয়েও মাছ চলাফেরা করছে । নানারকমের মাছ । ওখানে এই প্রথম ‘সি হর্স’ দেখলাম । মনে হচ্ছিল সমুদ্রের তলায় পৌছে গেছি । উপযুক্ত পোশাক সহ আলাদা টিকিট নিয়ে সাঁতার কেটেও দেখা যায় । শহরের মধ্যে ‘লা রাম্বলা’ ও ‘বার্রিও গোথিক’ দেখলাম । উত্তর কলিকাতাতে যেমন গায়ে গায়ে লাগানো বাড়ী আর ছোট ছোট রাস্তা দেখা যায় তেমনি একটা জায়গা নাম ‘বার্রিও গোথিক’। পুরনো শহর । তবে রাস্তাগুলো পরিস্কার । ১.২ কিলোমিটার একটা রাস্তা যার নাম ‘লা রাম্বলা’, দেখলাম অনেক শিল্পী ওই রাস্তার মধ্যে দাঁড়িয়ে , বসে ছবি আঁকছে যেমন আমাদের দেশেও দেখা যায় । পর্যটকদের কেনাকাটার জায়গা । বেশ কিছু দোকান দেখলাম ভারতীয়রা চালাচ্ছে । অনেকদিন পর হিন্দি কথা শুনে ভালো লাগলো । সবই স্যুভেনির দোকান । স্প্যানিসদের সাথে আমাদের অনেক মিল খুঁজে পেলাম । মনে হলো এরাও আমাদের মতো “ মানবো না বন্ধনে,মানবো না শৃঙ্খলে” তে বিশ্বাসী । শহরের মধ্যেই অনেক বাড়ির বারান্দা বা জানলাতে ভেজা জামাকাপড় শুকতে দেখলাম । অনেককেই বলতে শুনলাম ‘লা রাম্বলা’তে পকেটমার থেকে সাবধান । স্পেনের উপাদেয় খাবার পায়লা অর্থাৎ খিচুড়ি খেলাম একটা স্প্যানিস রেস্তরাতে । আমিষ ও নিরামিষ দুরকমেরই পাওয়া যায় । ইউরোপের প্রায় সব দেশেই পর্যটকদের জন্য ‘হপ অন হপ’বাসের ব্যবস্থা আছে । যাতে করে প্রতিটা আকর্ষনীয় স্থান দেখা যায় । বার্সেলোনার সুন্দর স্মৃতি নিয়ে আমরা চললাম বিমানবন্দরে , মাদ্রিদের উদ্দ্যেশে ।
ও
মাদ্রিদ
রাত্রে মাদ্রিদ পৌঁছে সোজা হোটেল । হোটেল থেকেই বিমানবন্দরে গাড়ী পাঠিয়েছিল । লন্ডন আর বার্লিনের পর ইউরোপের তৃতীয় বৃহত্তম শহর এই মাদ্রিদ । সকাল সকাল পেট ভড়ে খেয়ে চললাম ফুটবল স্টেডিয়াম দেখতে । বার্সেলোনার ফুটবল স্টেডিয়াম আর রিয়েল মাদ্রিদের স্টেডিয়াম একইরকম দেখতে লাগে । প্রায় আশি হাজার লোক ধরে এই স্টেডিয়ামে । সবই প্রায় একইরকম । এই স্বাদ আজীবন মনে থাকবে । এখানে আলাপ হলো কলিকাতা থেকে ঘুরতে আসা এক বাঙালী ভদ্রলোকের সঙ্গে । জানলাম ওনি সাইয়ের কোচ ছিলেন । ফুটবলের আলোচনা আর চোখের সামনে রিয়েল মাদ্রিদের স্টেডিয়াম , সে যে কি অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব নয় ।

স্টেডিয়ামের এর সাথে এখানেও বার্সেলোনার মতো একটা ফুটবলের মিউজিয়াম আছে । সব দেখে প্রচুর ছবি তুলে বাইরে বেড়োলাম। এরপর যাবো রাজবাড়ী দেখতে । ইউরোপের অধিকাংশ দেশের মতো এখানেও ‘হপ অন হপ’ বাসে করে পুরো শহরের দ্রষ্টব্য স্থানগুলি দেখা যায় । একদিনের একজনের ভাড়া ২১ ইউরো , দুদিন হলে মাত্র ২৫ ইউরো । সুইডেনের মতো বিশাল এই রাজবাড়ী । বিশাল বিশাল ঘর আর দেখার মতো সব আসবাবপত্র আর ঝারবাতির আলোয় প্রাসাদের রূপ আমাদের দেখা সব রাজপ্রাসাদকে ছাপিয়ে গেছে । ইউরোপের স্থাপত্যের একটা আলাদা ধরন আছে । আমাদের রাজপ্রাসাদের সাথে এখানকার স্থাপত্যের মিল কমই পাওয়া যায় । রাজপ্রাসাদ থেকে বাইরে বেড়িয়ে এক জায়গায় পতাকা হাতে অনেক লোকের ভিড় দেখলাম । ভাষা আলাদা কিন্তু বুঝতে পারছি কোন একটা রাজনৈতিক প্রচার চলছে । মাদ্রিতে কিছু মহিলা ও পুরুষদের মিছিল করে যেতেও দেখলাম । কোনো স্লোগান নেই , শুধু বিভিন্ন পোস্টার হাতে নিয়ে রাস্তার একদম ধার ধরে মিছিল এগোচ্ছে , রাস্তায় গাড়ি চলাচলের কোনো অসুবিধা না করে ।একটা ব্যাপার আমার খুব ভালো লাগছিল এই ভেবে যে এখানকার লোকজন নিজেদের থেকে অন্যদের অসুবিধার কথা বেশী ভাবে ।ভাবি ,সবাই যদি এমনি করে ভাবতো তাহলে পৃথিবীর চেহারাটাই পাল্টে যেত ।

দুপুরবেলার খাবারের জন্য ঢুকলাম ‘দিল্লী’ নামে একটা ভারতীয় রেস্তরাঁতে । কিন্তু ভারতীয় চেহারার কাউকে পেলাম না । জানতে পারলাম অনেক বছর আগে এদের পূর্বপুরুষ এই রেস্তরাঁ খোলেন । দক্ষিণী খাবার ছাড়া সিঙ্গাড়া,পকেড়া থেকে শুরু করে সব ভারতীয় খাবারই পাওয়া যায় । কাটা চামচ দিয়ে কিছু বিদেশীদের সিঙ্গাড়া খেতে দেখলাম । মাদ্রিতে বেশ কটা ভারতীয় রেস্তরাঁ আছে । দুদিন ধরে ‘রয়েল থিয়েটার’, ‘প্লাজা মেয়র স্কোয়ার’, ‘গ্রান ভিয়া এভিনিউ’, ‘সান্তা আনা স্কোয়ার’,’জের্মো চার্চ’ আরো কত কি দেখলাম । মাদ্রীর তাপমাত্রা তখন ১০ থেকে ১১ র মধ্যেই ছিল । স্পেনের বার্সিলোনা আর মাদ্রিদ দুটো শহরই খুব জীবন্ত । রাস্তায় গাড়ী এবং মানুষের ভিড় আছে । সব গাড়ীতেই হর্ন আছে কিন্তু কাউকেই তা ব্যবহার করতে দেখছিনা । একই জিনিষ অন্য দেশগুলিতেও দেখলাম । যেকোন দূষণের ব্যাপারে এরা খুব সচেতন । আমরা কেন হইনা ? কোন দেশেই জলের ফিল্টার নজরে পড়লো না । কলের জলই সবাই খাচ্ছে । আমরাও তাই খেলাম । আমরা প্রায় দেড় মাসের ওপর ইউরোপে ছিলাম,সব ধরনের খাবারও খাচ্ছিলাম কিন্তু একদিনের জন্যও কারো পেটের কোনো অসুবিধা হয়নি ।অথচ এখানে আমাদের বাড়ির এক বিয়ের অনুষ্ঠানে কিছু বিদেশী অথিতি এসেছিল । সব নিমন্ত্রিতদের সাথে একসঙ্গে খাবার খেলো । পরের দিন থেকে ওই বিদেশী অথিতিদের সবার পেট খারাপ । আমরা ঠিক আছি । তার মানে এটাই তো বলা যেতে পারে যে ওদের থেকে আমাদের রোগ-প্রতিরোধের ক্ষমতা অনেক বেশি । সময় হয়েছে, রওনা হতে হবে ফিনল্যান্ড । মাদ্রিদ বিমানবন্দর ছেড়ে আমাদের নিয়ে উড়োজাহাজ আকাশে উঠলো । পিছনে পরে রইলো বেশ কিছু ভালো লাগার মুহূর্ত ।



Please visit my You tube channel : https://www.youtube.com/cha…/UCwI8JNW7FmslSEXnG6_GAgw/videos
Swapna Sen Gupta
খুব ভালো লাগলো পড়ে।একটা সুন্দর ফটো চোখের সামনে ভেসে উঠল।ছবির গুলো ভালো লাগলো।
Pk Bhattacharjee
Khub bhalo laglo sab kichu
Apurba Neogi
Superbly described. Liked and enjoyed it to m hearts content. Congrats. for enriching us..
Lipika Roy
স্পেন ঘোরার কথা খুব মনে পড়ছে।
খুব আনন্দ করেছিলাম স্পেনে।
Krishnasis Chatterjee
Nicely described two beautiful cities of Spain. To see Barca and Real Madrid Football stadium are life time experience where two soccer legends Messi and Ronaldo played.Thanks for vivid description.
Abani Banerjee
বা:
Biplabshankar Mazumder
Sanjoy ( Supriyo) described in details the war of Mahabharata ( the grounds of two rivals).
Dhritarashtra ( we ) had vivid observations.
Appreciable 100%.
Kanti S
Anek kichu jante parlam bhalo laglo bornona
Tapasi Sengupta
Sundore sundore jayga dekha chole jete icha korche
Mita Sengupta
Khub bhalo laglo
Swapnesh Ghosh
khub sundor bornona pelam .apnar lekher modhe
Pratap Chatterjee
Khub sundar
Aloka Mitra
অনেক কিছু জা না হল , ভালো লাগলো
LikeLiked by 1 person
THANKS TO ALL
LikeLike