HOW TO REDUCE THE RISK OF CANCER
- Quit using tobacco products
- Maintain a healthy weight
- Avoid exposure to intense sunlight
- Consume alcohol in moderation
- Avoid exposure to known carcinogens
- Avoid risky behaviours such as unprotected sex
- Eat a healthy diet
- Exercise regularly
- Get vaccinated
- Get adequate sleep
- Get regular check-ups with your healthcare provider
- Discuss your family history with your healthcare provider
- Get the recommended cancer screening tests
- Monitor yourself and recognize early warning signs
Age-standardised rate for all cancers (excluding non-melanoma skin cancer) ordered by the countries with the 50 highest rates
Country :Denmark
Rate per 1lakh people :338.1 |
Country : France
(metropolitan) Rate per 1lakh people :324.6 |
Country :Australia
Rate per 1lakh people :323.0 |
Country :Belgium
Rate per 1lakh people :321.1 |
Country :Norway
Rate per 1lakh people :318.3 |
Country :US
Rate per 1lakh people :318.0 |
Country :Ireland
Rate per 1lakh people :307.9 |
Country :South Korea
Rate per 1lakh people :307.8 |
Country :The Netherlands
Rate per 1lakh people :304.8 |
Country :New Caledonia
Rate per 1lakh people :297.9 |
Country :Slovenia
Rate per 1lakh people :296.3 |
Country :Canada
Rate per 1lakh people :295.7 |
Country :New Zealand
Rate per 1lakh people :295.0 |
Country :Czech Republic
Rate per 1lakh people :293.8 |
Country :Switzerland
Rate per 1lakh people :287.0 |
Country :Hungary
Rate per 1lakh people :285.4 |
Country :Iceland
Rate per 1lakh people :284.3 |
Country :Germany
Rate per 1lakh people :283.8 |
Country :Israel
Rate per 1lakh people :283.2 |
Country :Luxembourg
Rate per 1lakh people :280.3 |
Country :Italy
Rate per 1lakh people :278.6 |
Country :Slovakia
Rate per 1lakh people :276.9 |
Country :UK
Rate per 1lakh people :272.9 |
Country :Sweden
Rate per 1lakh people :270.0 |
Country :Serbia
Rate per 1lakh people :269.7 |
Country :Croatia
Rate per 1lakh people :266.9 |
Country :Barbados
Rate per 1lakh people :263.1 |
Country :Armenia
Rate per 1lakh people :257.0 |
Country :Finland
Rate per 1lakh people :256.8 |
Country :French Polynesia
Rate per 1lakh people :255.0 |
Country :Austria
Rate per 1lakh people :254.1 |
Country :Lithuania
Rate per 1lakh people :251.9 |
Country :Uruguay
Rate per 1lakh people :251.0 |
Country :Spain
Rate per 1lakh people :249.0 |
Country :Latvia
Rate per 1lakh people :246.8 |
Country :Portugal
Rate per 1lakh people :246.2 |
Country :France, Martinique
Rate per 1lakh people :245.0 |
Country :Malta
Rate per 1lakh people :242.9 |
Country :Estonia
Rate per 1lakh people :242.8 |
Country :Macedonia
Rate per 1lakh people :239.3 |
Country :Montenegro
Rate per 1lakh people :238.3 |
Country :Kazakhstan
Rate per 1lakh people :236.5 |
Country :Bulgaria
Rate per 1lakh people :234.8 |
Country :Poland
Rate per 1lakh people :229.6 |
Country :Romania
Rate per 1lakh people :224.2 |
Country :Belarus
Rate per 1lakh people :218.7 |
Country :Cuba
Rate per 1lakh people :218.0 |
Country :Japan
Rate per 1lakh people :217.1 |
Country :Argentina
Rate per 1lakh people :216.7 |
Country :Puerto Rico
Rate per 1lakh people :211.1 |
Country : India
Rate per 1 lakh people :101.49 |
India : Men-47.75, Women- 53.75 Both- 101.49
উপরের স্ট্যাটিস্টিক থেকে একটা জিনিষ পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে যে ক্যানসার রোগের ক্ষেত্রে ভারতবর্ষ অনেক উন্নতশীল দেশের সংখ্যার দিক থেকে অনেকটাই পিছিয়ে । যেখানে একটা উন্নতশীল দেশে একলাখ লোকের মধ্যে 300 জন ক্যানসার রোগে আক্রান্ত , ভারতবর্ষে তখন একলাখ লোকের মধ্যে 101 জন ক্যানসার রোগে আক্রান্ত। যদিও আমাদের দেশ সমস্তরকম দূষণে অনেকটাই এগিয়ে রয়েছে উন্নতশীল দেশগুলি থেকে । আমাদের দেশে যে ধরনের কীটনাশক ব্যবহার হয় তা মোটেই উপরের দেশগুলিতে ব্যবহৃত হয় না । ওদেশের মানুষেরা যে পরিশ্রুত জল পান করে আমাদের দেশের সমস্ত মানুষ তা পায় না । স্বাস্থ্য সম্বন্ধে ওরা আমাদের থেকে অনেকবেশি সচেতন । যে পরিমাণ ভেজাল জিনিষ আমরা প্রতিদিন ব্যবহার করি তার বিন্দুমাত্র ওরা ব্যবহার করে না। তাহলে মনে প্রশ্ন জাগে যে ঐসকল দেশে ক্যানসার রোগের মাত্রা আমাদের থেকে বেশি কেন ।
টেকনোলজির প্রভাব আমাদের থেকে ওদের নিসন্দেহে বেশি । টেকনোলজির রেডিয়েসনের কি একটা কারণ বলে আপাত দৃষ্টিতে মনে হতে পারে ? প্রসেস খাবার ওরা বোধহয় একটু বেশিই খায়। সেটা কি কারণ হতে পারে ?দেখেছি উন্নত দেশ থেকে যখন কেউ আমাদের দেশে বেড়াতে এসে বাইরের কিছু খায় তখনই তার পেট খারাপ হয় । তার মানে কি ওদের ইমুনিটি পাওয়ার আমাদের থেকে কম। ছোটবেলা থেকে সবসময় ঔষধের ওপর নির্ভরশীল বলে ?
আমাদের দেশের কিছু বিশেষজ্ঞদের মত হল আমাদের দেশে রান্নার জন্য ব্যবহৃত কিছু মশলা ক্যানসার রোগ আটকাতে সাহায্য করে। যেমন হলুদ । সমীক্ষায় দেখা গেছে যে যারা খাওয়ার জন্য হলুদের ব্যবহার করে ক্যানসার রোগের ক্ষেত্রে তাদের সংখ্যা কম যারা হলুদের ব্যবহার করেনা তাদের থেকে । দেখা যাক কি উপকার আছে হলুদের মধ্যে ।
- হলুদের মধ্যে কারকিউমিন নামক একটি পদার্থ আছে যার মধ্যে শক্তিশালী এন্টি–প্রদাহ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের বৈশিষ্ট্যগুলি আছে। তাই হলুদকে বলা হয় অ্যান্টি–ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি–ভাইরাল, অ্যান্টি–অক্সিড্যান্ট, অ্যান্টি–ইনফ্লেমেটরি।
- হলুদে আছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, পটাশিয়াম, ভিটামিন বি–৬, ম্যাগনেশিয়াম ও ভিটামিন সি যা বিভিন্ন রোগ থেকে আমাদের রক্ষা করে ।
- হলুদে থাকা কারকিউমিন নামক রাসায়নিক পদার্থ বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ থেকে আমাদের খাদ্যনালীকে বাঁচায়। খাবারে কাঁচা হলুদ বা হলুদ গুঁড়োর ব্যবহার আমাদের খাদ্যনালীকে অনেক ক্ষতিকারক জীবাণুর হাত থেকে বাঁচায় ।
- হাড়ের ক্ষয় ও হাড়ের গঠনের মধ্যে সামঞ্জস্য বজায় রাখতে এবং হাড়কে সুস্থ ও মজবুত রাখতে কাঁচা হলুদে থাকা কারকিউমিন দারুন কাজ করে ।
- বিশেষজ্ঞদের মত অনুযায়ী হলুদ অ্যান্টি–ডায়াবেটিক এজেন্ট হিসেবে কাজ করে ও রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে এবং অগ্ন্যাশয়কে সুস্থ রাখে।
- হলুদে থাকা কারকিউমিন ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি বন্ধ করে তাদের মৃত্যু ঘটায়। ফলে ক্যান্সারের সম্ভাবনা হ্রাস পায়। বিভিন্ন স্টাডি থেকে জানা গেছে প্রায় ৫৬ রকম ক্যান্সারের সম্ভাবনা কাঁচা হলুদ রোজ নিয়মিত খেলে কমে।
- বেশি তাপমাত্রায় রান্না করার ফলে রান্নার তেলের যে অক্সিডেশন প্রক্রিয়া শুরু হয় তার ফলে অনেক ক্ষতিকারক পদার্থ উৎপন্ন হয় যা ক্যান্সার ও ফাইব্রোসিস ডেকে আনতে পারে। তাই কাঁচা হলুদের পেস্ট করে বা হলুদ গুঁড়ো দিয়ে রান্নার জিনিস মেখে রাখার পর তারপর তা দিয়ে রান্না করলে তা রান্নার তেলের অক্সিডেশন কমায় ও আমাদের ক্যান্সারের সম্ভাবনাকেও কমায়।
- বিশেষজ্ঞদের মত অনুযায়ী কাঁচা হলুদে থাকা কারকিউমিন মাত্র ১২ সপ্তাহেই কোলেস্টেরলকে একধাক্কায় অনেকটা কমিয়ে আনে।
- কাঁচা হলুদে থাকা কারকিউমিন আমাদের রক্তনালীকে উন্মুক্ত করে ও রক্ত চলাচলে বাধাকে দূর করে। ফলে রক্তচাপ কমায়।
- কাঁচা হলুদ রক্তকে পরিশুদ্ধ রাখতে সাহায্য করে ও রক্তকে পরিষ্কার রাখে।
- খাবার সংরক্ষণে হলুদ ভাল কাজ করে এবং হলুদ কীটনাশক হিসাবেও ব্যবহৃত হয়।
- সৌন্দর্য বিকাশে হলুদের ব্যবহার অনেকদিনের।
আমরা অনেকদিন থেকেই দেখছি যে হলুদ আমদের দেশে বিশুদ্ধতা, সমৃদ্ধি ও উর্বরতার প্রতীক হিসাবে বিবেচিত হয়।তাই বিবাহের অনুষ্ঠানে এবং শুভ কাজে হলুদের ব্যাবহার আমাদের দেশে অনেকদিনের । কাঁচা হলুদ ব্যবহার নিঃসন্দেহে সবচেয়ে ভাল কিন্তু যদি গুড়ো হলুদ ব্যবহার করতে হয় তাহলে অবশ্যই তার বিশুদ্ধতা বিচার করে নেওয়া উচিৎ ।
Please visit my You tube channel : https://www.youtube.com/cha…/UCwI8JNW7FmslSEXnG6_GAgw/videos
বিভিন্ন জায়গা থেকে সংগৃহীত
LikeLike
Pradip Kumar Das
Helpful information
Tapash Banerjee
Porlam khub bhalo laglo
Pk Bhattacharjee
Akdam thik.
Swapan Dattaray
very good .
LikeLiked by 1 person
THANKS TO ALL
LikeLike