করোনা ভাইরাসের আতঙ্কে সারা দেশ এখন আতঙ্কিত । গুটকা , পানে যারা আসক্ত তারা পড়েছে খুব মুশকিলে । নিজেদের ইচ্ছা মতো আগে যেখানে সেখানে থুথু ফেলত । এখন লুকিয়ে ফেলতে হচ্ছে কারণ ধরলেই জরিমানা । মদের দোকানও বন্ধ ।বাকী রইলো সিগারেট , বিড়ি । চলছে অবাধে কারণ যারা সিগারেট, বিড়ি খান তারা যেখানে সেখানে থুথু ফেলেন না । তাহলে ভাইরাস ছড়ানোর ভয় নেই । শুধু ধোঁয়া তো সেটা একটু নিজেদের কাছে রাখলেই কোন অসুবিধা নেই । এখন করোনার আতঙ্কে মানুষ নিজের থেকেই দূরে দূরে থাকছে তাই সিগারেট , বিড়ি খাওয়া লোকদের নিয়ে সমাজের কোন সমস্যা নেই ।কিন্তু আমরা যারা ‘ একসাথে বাঁচবো, একসাথে মরবো ’ বলে ঠিক করেছি তাদের কি হবে ? এখনও দেখছি কলেজ পড়ুয়া বন্ধুরা আগের মতন একটা সিগারেট থেকে তিন- চার জন ভাগ করে সুখটান দিচ্ছে । এক শুভানুধ্যায়ী ওদের বোঝাতে যাওয়াতে উত্তর পেল – “ আমাদের পয়সা কম তাই সবসময় ভাগ করেই খেয়ে এসেছি । কি করবো তাই এখনও ভাগ করেই খাচ্ছি । আর সিগারেট ধরানোর আগে আমরা সবাই স্যানিটাইজার দিয়ে ভাল করে হাত জীবাণু মুক্ত করে নিয়েছি । আর তাছাড়া সিগারেটের গরমে করোনা টারোনা বাঁচতে পারবে না । ” হাসবে না কাঁদবে বুঝতে না পেরে ওই শুভানুধ্যায়ী কেটে পরাটাই ঠিক মনে করলো । আরেকদিন আরেকটা ঘটনা ঘটলো আরেকজনের সাথে । তিনজন লোককে পার্কের পাশে গাছের তলায় ছায়াতে বসে সিগারেট ভাগ করে খেতে দেখল সে । সুতরাং সে তাদের করোনা নিয়ে বেশ কিচ্ছুক্ষণ বোঝাল যাতে ওরা একটা সিগারেট ভাগ করে না খায় । জানতে পারলো ওরা তিনজন রঙের কাজ করে । কিন্তু এখন কোন কাজ নেই তাই হাতে পয়সাও নেই । অনেক বলে কয়ে পাড়ার দোকান থেকে বাকিতে একটা সিগারেট পেয়েছে ।তাই তিনজনে ভাগ করে খাচ্ছে । করোনা নিয়ে ওদের কোন মাথাব্যাথা নেই । কবে কাজ পাবে সেটা নিয়েই ওরা চিন্তিত । ওই শুভানুধ্যায়ী কেটে পরাই বুদ্ধিমানের কাজ বলে মনে করলো ।এই নেশা শরীরের ক্ষতি করছে জেনেও অনেকে নেশা করে জানি কিন্তু এই নেশা এতো সাহসী যে করোনা ভাইরাসকে ভয় করে না বা করোনা ভাইরাস যে কতটা ভয়ঙ্করভাবে জীবনে নেমে আসতে পারে তার কোন বোধ নেই ।শুনেছি পাগলেও নিজের ভাল বোঝে কিন্তু নেশা এমন একটা জিনিস সেটা অন্য কিছু বোঝে না শুধু অনুভব করে – নেশা লাগিল রে ।
Please visit my You tube channel : https://www.youtube.com/cha…/UCwI8JNW7FmslSEXnG6_GAgw/videos
Bani Paul
Ek jonero jodi subudhi hoe
Sanjukta Mohanty
ki bujhaben oder ke.thont chuen cigarette khachhe.all nonsense
Souvik Dasgupta
লেখাটা পড়ে বেশ ভালো লাগলো। সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন।
Naru Mahato
শুনেছি মদের নেশা ভয়ঙ্কর । মাতালরা প্রায়ই মারপিট করে । কিন্তু এই নেশা দেখছি আরও ভয়ঙ্কর । নিজেদের মরণ নিজেরাই ডেকে আনছে ।
Amitava Biswas
দাদা , কিছু বলতে পারছি না।
ভালো থাকুন।
Kanti S
Khub bhalo laglo sotti kabe oder budhe habe janena
Tapasi Banerjee
Khub valo laglo.satty nesha to neshi.
Pk Bhattacharjee
Khub sundar . Nesha je kore se bujte parbe.
Swapna Sen Gupta
সত্যি এবারে যদি খারাপ অভ্যাস গুলো ছেড়ে দেয় কণ্ডগেন হিন লোকগুলো।
Biplabshankar Mazumder
Nesha jinish ta boddo apon kore nite jane. Ei golmaler lockdown e amar kintu cigerette supply niomito pachhi. Sobai jokhon ” neshata charar ei sujog kaje lagao ” bole upodesh dichhen , ami tokhon nirbikar theke , jara cigerette pachhen na tader prati sahanubhuti janiye , cigerette er kota sodbyabohar e mogno.
Ja khusi ora bole boluk oder kothaye ki ashe jaye ?
Priyabrata Panja
সুপ্রিয় দা প্রাসঙ্গিক আলোচনা। করোনার আতঙ্কে আমরা সবাই একই দলে।করোনত্তর পরিস্থিতির পর যদি আমাদের কিছু সুঅভ্যাস,অভ্যাসে আত্মস্থ করতে পারি,তবে জাতি হিসাবে,আমরা অনেক উন্নত জাতি হিসাবে তুলে ধরতে পারব।
জাপানে এই অভ্যাস অনেক আগে থেকে পালন করার জন্য,ওদের দেশে করোনার সংক্রমনটা কম হয়েছে।
Shubhranshu Mohan Banerji
माफ करना यारो मुझे, मै नशेमे हूँ ..
Lipika Mitra Sarkar
খুব ভালো লেখনী দাদা । ভালো থাকবেন ।
Chanchal Bhattacharya
ভালো লাগলো উপস্থাপনাটি।
Tanima Goswami
Khub valo laglo. Nesha tai baje.
Abani Banerjee
তিনজনই রং এর কাজ করে–এখন কাজ নেই — পয়সাও নেই– ধারে কেনা —তাই ভাগ করে খাওয়া –করোনা নিয়ে মাথা ব্যাথা নেই–
সমাজ –অর্থনীতি–!!!!!
Rina Ray
Excellent onobodyo
LikeLiked by 1 person
THANKS TO ALL
LikeLike