১।
অনেকদিন ঘর
বন্ধ থাকার
পর খুললে একটা ভ্যাপসা গন্ধ
নাকে আসে । দুই বা
তিনটে দিয়াশেলাই
কাটি জ্বালালে একটু বাদেই
গন্ধ চলে যাবে ।
২।
যে
পাত্রে চিনি রাখা হয় সেটা
ভাল
করে বন্ধ
না করে
রাখলে পিঁপড়ে
ঢুকে পড়তে
পারে ।
তিন/
চারটে
লবঙ্গ ঐ পাত্রে রাখলে
পিঁপড়া আসবে না ।
৩।
এক
ফোটা ভিনিগার দিয়ে চশমার কাচ
পরিষ্কার
করলে কাচ ঝকঝকে
করবে
।
৪।
চা-পাতা
ফোটানো জল ঠাণ্ডা করে
নিয়ে
কাঠের
আসবাবপত্র পালিশ করা
হলে আসবাবপত্র
ঝকঝক করবে ।
৫।
ফ্রিজের গায়ে কোন
কিছুর দাগ লাগলে
,
ঐ
দাগের উপর একটু টুথপেস্ট
দিয়ে ঘষলে
সেই
দাগ উঠে
যাবে
।
৬। জানলা , দরজার কাঁচ গ্লিসারিন দিয়ে ভালভাবে পরিষ্কার করলে কাঁচ ঝকঝক করবে।
৭। এক চামচ ফিনাইল , একটা লেবুর রস আর একটু ডিটারজেন্ট পাউডার মিশিয়ে বাথরুমের টাইলস ভালভাবে ঘষে পরিষ্কার করলে খুব ভাল পরিষ্কার হয় ।
৮ । ঘর বন্ধ করে দু/ তিন টুকরো কর্পূর জ্বালিয়ে দিলে , আর চড়ুই পাখি ঘরে বাসা বাঁধতে চাইবে না ।
৯ । গ্যাসস্টোভের বার্নার ময়লা হলে , ড্রেনের পাইপ পরিষ্কার করার পাউডার ফুটন্ত জলে ভাল ভাবে মিশিয়ে তার মধ্যে ১/২ ঘণ্টা ভিজিয়ে রেখে দিয়ে , ভাল করে জল দিয়ে ধুয়ে নিলে দারুন পরিষ্কার হয় ।
১০। গরম পোশাক বা সিল্কের পোশাক ধোওয়ার পর , এক বালতি জলে দুই টেবিল চামচ ইউক্যালিপটাসের তেল মিশিয়ে তার মধ্যে ডুবিয়ে নিলে পোকা কাটার ভয় থাকবে না ।
১১ । উলের পোশাক ধোওয়ার পর , এক বালতি জলে আধ চামচ গ্লিসারিন দিয়ে ডুবিয়ে নিলে উলের পোশাক নরম থাকবে।
১২ । বাচ্চাদের জামাকাপড়ে কাচার পর যদি বমির দুর্গন্ধ থেকে যায়, তবে জলে আধ চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে তাতে জামাকাপড় ডুবিয়ে নিলে দুর্গন্ধ চলে যাবে ।
১৩। ইস্ত্রি করার সময় জলে কয়েক ফোঁটা সেন্ট ঢেলে সেটা কাপড়ের উপর ছিটিয়ে নিয়ে ইস্ত্রি করলে কাপড় থেকে সুন্দর গন্ধ বেরোবে ।
১৪। সেন্টের শিশি সবসময় ভাল করে তুলো বা কাপড়ে জড়িয়ে রাখলে অনেকদিন ধরে পুরো গন্ধ থাকবে ।
১৫। অনেকসময় আংটি বা কোন গহনার প্রান্তের খোঁচায় কাপড় ছিঁড়ে গেলে বা সুতো উঠে গেলে , সেই ধারালো প্রান্তের অংশে ন্যাচারাল নেলপালিশ লাগিয়ে দিলে আর খোঁচা লাগবে না ।
১৬ । সূতির কাপড়ে মাড় দিতে না পারলে , পঞ্চাশ গ্রাম সাবুদানা জলে ফুটিয়ে , ছেঁকে নিয়ে , ঠাণ্ডা করে তার সাথে দুই টেবিল চামচ সাদা ভিনিগার মিশিয়ে , ইস্ত্রি করার সময় ছিটিয়ে নিলে মাড়ের কাজ হবে ।
১৭ । জামা কাপড় বা জুতো ভেজা থাকলে হেয়ার ড্রায়ার দিয়ে সাময়িক শুকিয়ে নেওয়া যাবে ।
১৮ । বেশির ভাগ সময় দেখা যায় নতুন স্টিলের বাসনে কোম্পানির নাম লেখা স্টিকার থাকে । স্টিকার লাগানো অংশের উল্টোদিকটা একটু গরম করে নিলে স্টিকার সহজে উঠে আসবে।
১৯ । কোন জিনিসপত্রের ওপর থেকে দামের লেবেল বা কোন লেবেল তুলতে হলে তার উপর ভাল করে সেলোটেপ লাগিয়ে দিয়ে তারপর সেলোটেপ ধরে টান দিলে লেবেলটি উঠে আসবে ।
২০ । যদি ফুটন্ত গরম জলে পেরেক ডুবিয়ে সেই পেরেক হাতুরি দিয়ে দেওয়ালে আটকাতে গেলে, দেওয়ালের প্লাস্টার খসবে না।
২১। যন্ত্রপাতির বাক্সে ছোট্ট শিশিতে কর্পূর রেখে ভাল করে মুখ বন্ধ করে রেখে দিলে যন্ত্রপাতিতে মরচে পড়বে না।
২২ । ফ্রিজ বন্ধ করে কিছুদিনের জন্য কোথায় যাওয়ার আগে পাতি লেবু রেখে গেলে ফ্রিজে দুর্গন্ধ হবে না ।
২৩ । অনেকসময় ফ্রিজে বাজে গন্ধ হয় । একটা পাত্রে একটু সরষের গুঁড়োর সাথে একটু জল মিশিয়ে ফ্রিজ খোলা রেখে দিলে পরেরদিন আর গন্ধ থাকবে না ।
২৪ । তেল , দুধ , দই এসবে যে টেট্রাপ্যাক ব্যবহার করা হয় , সেগুলো খালি হয়ে গেলে ভাল করে ধুয়ে , কেটে ডিপ ফ্রিজে রেখে তার উপরে মাছ , মাংসের পাত্র রাখলে আটকে যাবে না ।
২৫ । প্রেসার কুকারের গ্যাসকেট মাঝে মাঝে ফ্রিজে রেখে দিলে অনেকদিন টিকবে ।
২৬ । খাম বন্ধ করার জন্য আঠা না থাকলে ন্যাচারাল কালার নেলপালিশ ব্যবহার করে খাম বন্ধ করা যাবে ।
২৭ । সেলোটেপের মুখ খুঁজে না পেলে মিনিট দশেক ফ্রিজে রেখে দিলে রিলটা খুলে আসবে ।
২৮ । অনেকসময় ড্রয়ার টানাটানি করলেও সহজে খোলা যায়না তাই ড্রয়ারের ধারে মোম লাগিয়ে রাখলে আর সহজে আটকাবে না।
২৯ নেলপালিশ ফ্রিজে রাখলে সহজে শুকোবে না।
৩০ । দু/ তিন চামচ ডিটারজেণ্ট , এক লিটার জলে ভাল করে মিশিয়ে নিয়ে স্প্রেগান বা পিচকিরিতে ভরে ঘরের আনাচে কানাচে স্প্রে করলে আরশোলা মরবে ।
৩৪ । মোমবাতির স্ট্যান্ডে একটু তেল লাগিয়ে মোমবাতি জ্বালালে মোমবাতি ফুরিয়ে গেলে জমা মোম তুলতে অসুবিধে হবে না।
৩৫। বোতলের ছিপি খুব শক্ত হয়ে আটকে গেলে, একটা রুমাল গরম জলে ভিজিয়ে নিংড়ে বোতলের ছিপির নীচে জড়িয়ে রাখলে কিছুক্ষণ পরে ছিপিটি আলগা হয়ে আসবে।
৩৬। সিলিণ্ডার ক্যারিয়ার না থাকলে থার্মোকলের ওপর গ্যাস সিলিণ্ডার রাখলে সিলিণ্ডারেও যেমন মরচে পড়বে না, মেঝেতেও মরচের দাগ লাগবে না ।
৩৭। রান্না করতে করতে গ্যাস ওভেন-এ কিছু পড়ে গেলে একটু নুন ছিটিয়ে ওভেন ঠাণ্ডা হলে পোড়া জিনিসগুলো ভিজে স্পঞ্জ দিয়ে ভালভাবে মুছলে ওভেন আবার আগের মতো হয়ে যাবে ।
৩৮। বেসিন ও সিঙ্কের পাইপে রাতের দিকে মাঝে মাঝে আধ কাপ মতো ভিনিগার ঢেলে রেখে দিয়ে , সকালে জল দিয়ে ধুয়ে নিলে পাইপ পরিষ্কার এবং জীবাণু মুক্ত থাকবে ।
৩৯। সিঙ্কের মুখ বন্ধ হয়ে গেলে একটু বেশী নুন দিয়ে জল ফুটিয়ে সিঙ্কের মুখে ঢেলে দিলে মুখ পরিষ্কার হয়ে যাবে।
৪০। ব্যবহার করা চা পাতা ধুনোর বদলে ব্যবহার করলে ঘরের সমস্ত মশা, মাছি পালিয়ে যাবে।
৪১। কয়েক টুকরো কর্পূর আধকাপ জলে ভিজিয়ে খাটের নীচে রেখে দিলে মশা আসবে না ।
৪২। মশা হলুদ আলো থেকে দূরে থাকতে চায়, তাই যদি ঘরের আলোটিকে হলুদ সেলোফেনে জড়িয়ে ফেলা যায় তাহলে ঘরে মশা কম হবে ।
৪৩। খাবার টেবিলে গ্লাসে জল নিয়ে তাতে ৫/৬ গাছি পুদিনা রেখে দিলে মাছি আসবে না ।
৪৪। তোশক বা গদির তলায় নিমপাতা রাখলে পোকামাকড় হবে না।
৪৫। কিছুটা রসুন বেটে কাপড়ে বেঁধে ঘরের কোণে রেখে দিলে ঘরের ভিতর সাপ ঢুকবে না।
৪৬। সোনা-রূপোর বা পাথরের গয়না টুথপেস্ট দিয়ে ঘষে , শুকনো কাপড়ে দিয়ে ভালভাবে পেস্ট মুছে ফেললে গয়নার উজ্জ্বলতা বাড়বে।
৪৭। কয়েক ফোঁটা সরষের তেলের সাথে হলুদ গুঁড়ো মিশিয়ে পেতলের বাসন ঘষলে চকচক করবে।
৪৮। চাল ধোয়া জলে স্টীল ও কাঁচের বাসন কিছুক্ষণ ডুবিয়ে রেখে তারপর ধুয়ে নিলে বাসনগুলো ঝকঝক করবে।
৪৯। রান্না করতে গিয়ে খাবার পুড়ে পাত্রের নীচে আটকে গেলে , নুনজল দিয়ে পাত্রটিকে ভর্তি করে আঁচে বসাতে হবে । জল ফুটতে শুরু করলেই পোড়া অংশ আলগা হয়ে উঠে যাবে।
৫০। রান্নার সময় হাতে হলুদের দাগ লাগলে , আলুর খোসাতে হাত ঘষে নিলে হলুদের দাগ উঠে যাবে ।
৫১। দই পাতবার সময় দুধের সঙ্গে ১ চামচ কর্ণফ্লাওয়ার গুলে দিলে দই অনেক বেশি ঘন হবে।
৫২। দুধ ঠিক সময় মতো গরম না করলে দুধ কেটে যাবার ভয় থাকে। দুধের মধ্যে দু-ফোঁটা সরষের তেল দিয়ে রাখলে দুধ যখনই ফোটান হোক না কেন দুধ কাটবে না।
৫৩। অনেকক্ষণ বাইরে পড়ে আছে দুধ। ভয় হচ্ছে আঁচে বসালেই কেটে যাবে। আঁচে বসানোর আগে দুধে ১ চিমটি সোডা মিশিয়ে নিলে দুধ কাটবে না।
৫৪। দুধ পুড়ে গেলে বা দুধ থেকে পোড়া গন্ধ দূর করতে হলে তাতে পান পাতা ফেলে কিছুক্ষণ ফুটিয়ে নিলে পোড়া গন্ধ কেটে যাবে।
৫৫ । চালের গুঁড়োর পিঠে করলে সাধারণত শক্ত হয়। পিঠে করার আগে যদি চালের গুঁড়োতে কিছুটা খই মাখিয়ে নেওয়া হয় তবে পিঠে নরম হয় এবং খেতেও ভাল লাগে।
৫৬। ছানা কাটানোর জন্য লেবুর রসের বদলে ফুটন্ত দুধে ১ চামচ দই ফেলে দিলে ছানা নরম হবে।
৫৭ । বিস্কুটের টিনে বা পাত্রে এক টুকরো ব্লটিং পেপার রেখে দিলে বিস্কুট মিইয়ে যাবে না।
৫৮। পোড়ামাটির জিনিসপত্র পরিষ্কার রাখতে হলে ওগুলোর ওপর ন্যাচারাল রঙের নেলপালিশ লাগিয়ে দিলে রং অক্ষত থাকবে আর নোংরা হবে না।
Please visit my You tube channel : https://www.youtube.com/cha…/UCwI8JNW7FmslSEXnG6_GAgw/videos
নানা জায়গা থেকে সংগৃহীত
LikeLike
Mita Sengupta
Good information .
Pijush Prasad Basu
Doing good service for the society
Susmita Choudhury
Thank u sir
Mita Sengupta
Khub kajer kotha.
Provat Kumar Mitra
খুব দরকারি গৃহস্থালি তথ্য যা সবার কাজ লাগবে।
Pradip Kumar Das
Very good information for daily life
Dilip Saha
Useful information
Reena Dasgupta
সময় মত মনে পরলে হয়
Kanti S
Khub bhalo amader daily life aro aktu sarol halo
Apurba Neogi
Very helpful post. Thanks a lot for enriching us.
Tapasi Banerjee
Khub khub kaje lagbe
Shubhranshu Mohan Banerji
Good compilation, carry on Dear.
Nilu Biswas
Khub bhalo laglo pore anek kichu janaglo
Aparajita Sengupta
Thank you Lalda,amader onek kaje lagbe,onek kichui jana chilo na.
LikeLiked by 1 person
THANKS TO ALL
LikeLike