শরীর খারাপ হলে আমরা অবশ্যই ডাক্তারের কাছে যাব । কিন্তু শরীর খারাপ যাতে না হয় বা ডাক্তারের কাছে যাতে না যেতে হয় বা ঔষধ ছাড়া যদি বাঁচতে হয় তাহলে আমাদের কি করা উচিৎ সেটাই আমাদের বেশী করে জানা দরকার । এটাই স্বাস্থ্য সচেতনা।
আমরা আমাদের জীবনের ৮0% পেয়ে যাই যদি একটা সুস্থ শরীর নিয়ে জন্ম গ্রহন করি এবং তাকে ধরে রাখতে পারি । বাকি ২0% জীবনের চাওয়া পাওয়াতে চলে যায় । তাইতো আমাদের জীবনের সবচেয়ে বড় বন্ধু হলো আমাদের শরীর । প্রতিটা অঙ্গ সারাদিন ধরে নিঃস্বার্থ ভাবে অক্লান্ত পরিশ্রম করে চলেছে শরীরটাকে ভাল রাখার জন্য । কোন অনুরোধ ছাড়াই বাইরের এবং ভিতরের শত্রুদের সাথে লড়াই করতে পিছপা হয় না । প্রতিদানে কিছুই চায় না । সুতরাং আমাদেরও উচিত এই প্রকৃত বন্ধুদের সাথে ভাল ব্যবহার করা । তাদের অতিরিক্ত পরিশ্রম করতে না দেওয়া । তার জন্য আমাদের একটু সজাগ হতে হবে । যেমন, ভাল করে চিবিয়ে খেলে পাকস্থলিকে অতিরিক্ত পরিশ্রম করতে হবেনা । এই রকম আরও অনেক কিছু বলা যায় । আমাদের এই প্রিয় শরীরটাকে ঠিক রাখতে বেশি না কমপক্ষে পাঁচটি নিয়ম মানলেই চলে ।
- পরিমিত প্রয়োজনীয় আহার
- পরিমিত পরিশ্রুত পানীয়
- পরিমিত শারীরিক প্ররিশ্রম
- শরীরের প্রতিটা অঙ্গের সাথে একটু পরিচিত হওয়া
- শরীরকে ক্ষতি করে এমন সব জিনিস বর্জন করা
আমাদের প্রধান পাঁচটি বন্ধু বা অঙ্গ প্রতিদিন নিয়ম করে কিছু পদ্ধতির মাধ্যমে শরীরটাকে চালনা করছে। সেই পাঁচটি বন্ধুদের নাম হলো:- মস্তিষ্ক (ব্রেন),হৃদয়(হার্ট) ,মূত্রগন্থি (কিডনি ) ,যকৃৎ (লিভার) এবং শ্বাসযন্ত্র ( লাঙ্গস) ।
মস্তিষ্ক (ব্রেন)

মস্তিষ্ক হলো আমাদের স্নায়ুতন্ত্রের পরিচালক । আমাদের শরীরে যে পাঁচটি ইন্দ্রিয় আছে যেমন চোখ,কান,জিহবা,ত্বক্ ও নাক এদের মাধ্যমে আমাদের ব্রেন খবর নেয় আর তদানুসারে নির্দেশ দেয় পেশীদের কাজ করার জন্য। পেশীরা বা আমাদের শরীরের শক্তিমানরা তখনিই কাজটা সম্পন্ন করে। এক কথায় বলা যায় আমাদের মস্তিষ্ক স্নায়ুতন্ত্রের মাধ্যমে খবর সংগ্রহ করে আর সংকেত পাঠায় বিভিন্ন অঙ্গে।আমাদের মস্তিষ্ক আমাদের চিন্তাশক্তি, অনুভূতি,স্মৃতি সংগ্রহে এবং জাগতিক খোঁজ খবর রাখাতে দারুন ভাবে সাহায্য করে।
কিছু কিছু ভাল অভ্যাস দৈনন্দিন জীবনে করলে মস্তিস্কের শক্তিকে আরো বাড়ানো যায়। যার ফলে মস্তিষ্ক কিছু নতুন নিউট্রন তৈরী করতে পারে যেটা মনটাকে ধারালো করে এবং মস্তিস্কের শক্তি জোগায় ।
ভাল রাখতে হলে :
দিনে সাত থেকে আট ঘন্টা ঘুমানো বা বলা যায় ঘুম থেকে উঠলে যেন ক্লান্ত না লাগে
প্রতিদিন কিছুক্ষনের জন্য পড়াশোনা করা। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে হাত দিয়ে কিছু লিখলে সেটা মস্তিস্কের কিছু অংশকে দারুনভাবে সক্রিয় করে।
- গবেষণায় এও দেখা গেছে যে কমবয়সী যুবক ও যুবতিদের এক চটকা বা অল্পক্ষনের জন্য চেয়ারে বসে গভীর নিদ্রা অনেক সময় মস্তিস্কে ভাল কাজ দেয়।
- পরিমিত পানীয় গ্রহন।
- কোন বাদ্যযন্ত্রের অনুশীলন করা বা গান গাওয়া।
- মাঝে মাঝে প্রতিদিনের রুটিন ভাঙ্গা। একটু আলাদা কিছু করা ।
হৃদয়(হার্ট)
আমাদের সারা শরীরে রক্ত পৌছে দেবার দায়িত্বে রয়েছে আমাদের আরেক বন্ধু, হার্ট বা হৃদয় ।সারাদিন ধরে পাম্প করে চলেছে।পাম্প বন্ধ হয়ে যাওয়া মানে শরীর স্তব্ধ হয়ে যাওয়া। হার্টের এই স্পন্দনকে হার্ট রেট বা হৃদস্পন্দন বলে। এই স্পন্দনের ফলে একটা চাপ সৃষ্টি হয় যেটা রক্তকে ধাক্কা মেরে সারা শরীরে পৌছে দেয়। এই চাপ কে রক্তচাপ বা হার্টপ্রেসার বলে।যারা কোন রকম শারীরিক কাজকর্ম করেনা তাদের হার্ট ধীরে ধীরে শক্তি,মনোবল,ও ক্ষমতা হারায় ।
ভাল রাখতে হলে :
- প্রতিদিন ৩0 মিনিটের শারীরিক পরিশ্রম যেটা আমাদের :-
হার্টের রোগ থেকে বাঁচায়
উচ্চ রক্তচাপ,ডাইবেটিস এবং ষ্ট্রোক হওয়ার ঝুঁকি কম করে
ধূমপান থেকে বিরত থাকতে সাহায্য করে
শারীরিক ওজন কম করতে সাহায্য করে
উচ্চ রক্তচাপ ও ডাইবেটিস, কোলষ্টরেল নিয়ন্ত্রিত রাখতে সাহায্য করে
- মানসিক চাপ,বিষন্নতা,দুশ্চিন্তা কম করতে সাহায্য করে।
এককথায় জীবনকাল বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
সবসময় পজিটিব থাকা এবং মানসিক চাপ বাড়ার কারণ খুঁজে বের করা ও তার প্রতিকার করা।কারণ মানসিক চাপ, হৃদস্পন্দন এবং রক্তচাপকে বাড়িয়ে তোলে।যার ফলে ধমনীর আস্তরনের ক্ষতি হয়।
- পরিমিত সুষম আহার। যেমন শাকসবজি,ফল,মাছ,মাংস যাই খাই না কেন তা যেন ভাজা কম হয়। দুই থেকে তিন চা চামচের বেশি তেল প্রতিদিনের খাবারে ব্যবহার না করাই উচিত।
শরীরের ওজন ঠিক রাখা। অতিরিক্ত ওজন হার্টের পক্ষে একদম ভাল নয়।
ধূমপান পরিত্যাগ করা।
রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রনে রাখা ।
অতিরিক্ত মদ্যপান হার্টের ক্ষতি করে।
পরিবারের কারও হাই ব্লাড প্রেসার, ডাইবেটিস ,স্থুলতা থাকলে সতর্ক হওয়া উচিত।
- নিজের হৃদস্পন্দন এবং রক্তচাপ সমন্ধে সতর্ক থাকা উচিত।
বয়স্কদের জন্য জগিং করার থেকে হাঁটা বেশি ভাল কারন জগিং–এ জয়েন্টের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
- জাঙ্ক ফুড যতটা কম খাওয়া যায়।
- একটানা একজায়গায় যত কম বসা যায়। মাঝে মাঝে একটু চলাফেরা করে নেওয়া ভাল।
- পরিশেষে চাই প্রানখোলা হাসি
মূত্রগন্থি (কিডনি )

আমাদের শরীরে একজোড়া কিডনি তলপেটের পিছনের দিকে থাকে । প্রত্যেক পরিনত কিডনি ৪ থেকে ৫ ইঞ্চি লম্বা হয় । আমাদের শরীরের সমস্ত রক্ত সারাদিন ধরে কিডনির মধ্যে দিয়ে যায় ।ক্রিয়েটিনিন পরীক্ষার মাধ্যমে আমরা চাইলে জানতে পারি আমাদের কিডনির বর্তমান অবস্থা । সারাদিন ধরে কিডনি যে কাজ করে চলেছে তা হলো :-
কিডনির প্রথম কাজ রক্তকে পরিস্কার করা
কিডনি শরীর থেকে খারাপ পদার্থ বের করে
শরীরে তরল পদার্থের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ করে
কিডনি রক্ত থেকে খারাপ ও অতিরিক্ত তরল পদার্থ আলাদা করে এবং রক্তের থেকে ইউরিয়া নিয়ে জল ও অনান্য পদার্থ মিশিয়ে ইউরিন বা পেচ্ছাব তৈরী করে
হরমোন বের করে রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করে
ভিটামিন ডি– য়ের সক্রিয় ফর্ম তৈরী করে যেটা শরীরে মজবুত হাঁড় বৃদ্ধিতে সাহায্য করে
লাল রক্ত কণিকার উতপাদনকে নিয়ন্ত্রণ করে
৩০ বছরের পর প্রত্যেক দশ বছর অন্তর কিডনির ক্ষমতা প্রায় ১০% করে কমতে থাকে । রক্তচাপ ,ডায়াবেটিস , প্রস্রাব ও ক্রিয়েটিনিন পরীক্ষা করে কিডনির রোগ আছে কিনা জানা যায় । সুতরাং কিডনির রোগ থেকে বাঁচতে হলে বিশেষজ্ঞদের দেওয়া নিচের টিপসগুলো জানা দরকার ।
ভাল রাখতে হলে :
ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ও হার্টের রোগকে আয়ত্তে রাখতে হবে
খাবারে লবনের মাত্রা কম রাখা কারণ লবন খাবারে সোডিয়ামের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। লবন শুধুমাত্র রক্তচাপ বাড়িয়ে তোলে তা নয় ,কিডনিতে পাথর হতে সাহায্য করে । সারাদিনে এক চা চামচ বা ৫ থেকে ৬ গ্রাম লবনের বেশি খাওয়া স্বাস্থের পক্ষে ভালো নয়
প্রতিদিন পরিমাপ মতো পরিশ্রত জল পান করা
- পেচ্ছাবের ইচ্ছাকে রোধ করা ঠিক নয় । একজন মানুষ দিনে ১ থেকে ২ লিটার অবধি সাধারনত পেচ্ছাব করে
জাঙ্ক ফুড কম খেয়ে টাটকা ফল , তরকারী , মাছ , মাংস ,ডিম ,দুধ ,তরমুজ , কমলা লেবু , পাতি লেবু কিডনির পক্ষ্যে খুব ভাল
শাক সবজি , ফলের রস যত পান করা যাবে তত ভাল । কিন্ত যদি কারো কিডনির অসুবিধা থাকে তাহলে পালং শাকের রস পান না করাই ভাল
ধুমপান একদমই নয়
অতিরিক্ত মদ্যপান কিডনির ক্ষতি হতে বাধ্য
প্রতিদিন পরিমিত শরীর চর্চা
ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ খাওয়া ঠিক নয়
ভিটামিন সাপ্লিমেন্ট বা ভেষজ সাপ্লিমেন্টস খাওয়ার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত ।
যকৃৎ (লিভার)

লিভার পাচনতন্ত্রের এক গুরত্বপূর্ণ খেলোয়াড় । যা কিছু আমরা খাই বা পান করি ঔষধ সহ সবই লিভারের মধ্য দিয়ে যায় । লিভারের অনেক কাজ যেমন :
ক্ষতিকারক রাসায়নিক পদার্থকে পরিস্কার করে
ঔষধকে শরীরের জন্য ব্যবহার করে
রক্তকে পরিস্কার করে
পিত্তকে বাঁচায়
- রক্ত জমাট বাঁধার জন্য যে প্রোটিন দরকার সেটা তৈরী করে
এই বন্ধুটিকে ভাল করে রাখা এবং একে ভালোমতো কাজ করতে দেওয়া আমাদের উচিত ।
ভাল রাখতে হলে :
- স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া
- প্রতিদিন নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রম করা
- কিছু ঔষধের ব্যপারে সতর্ক থাকা যেমন কোলেস্টেরল ড্রাগস্ এবং পেনকিলার অতিরিক্ত না খাওয়া কারণ তাতে লিভারের ক্ষতি হওয়ায় সম্ভবনা বেশি থাকে
- হেপাটাইটিসের ব্যাপারে সতর্ক থাকা
- উদ্ভিজ এবং খাবারের সপ্লিমেন্ত্স সমন্ধ্যে সতর্ক থাকা
- শরীরের জন্য যেটা বিষ তা স্পর্শ না করা বা তার সামনে নিঃশাস না নেওয়া
- কফি ,আদা, গাজর , মিন্ট ,ঘন সবুজ সবজি লিভারকে ভাল রাখে
- লেবু দারুন উপকারী এটা লিভার , কিডনি, গলব্লাডার, লান্গ্স(কলিজা ) ,পরিপাক নালীকে পরিস্কার করে ।
শ্বাসযন্ত্র ( লাঙ্গস)

আমাদের শরীরের বুকের দুপাশে রয়েছে এক জোড়া লান্গ্স যারা সারাদিন ধরে নিঃশ্বাসের মাধ্যমে আমরা যে বাতাস গ্রহন করি, তার থেকে অক্সিজেনকে আলাদা করে –রক্তের মধ্যে পাঠিয়ে দেয় এবং শরীর থেকে কার্বন ডাইঅক্সাইডকে আলাদা করে, প্রশ্বাসের মাধ্যমে বাইরে বের করে দেয় । ভাবতে পারেন, কি দারুন কাজটা সারাদিন ধরে কারও নির্দেশ ছাড়াই করে চলেছে শুধু আপনার শরীরটাকে ভালো রাখার জন্য। এই প্রিয় বন্ধুটিকে ভালো রাখার আমাদের কি কোন দায়িত্ব নেই ? তাই ঔষধ ছাড়া এই বন্ধুটিকে ভালো রাখতে হলে , জানা থাকলেও আর একবার অনুগ্রহ করে দেখুন আমাদের কি করা উচিৎ –
ভাল রাখতে হলে :
মাঝে মাঝে দীর্ঘশ্বাস নেওয়া উচিত যার ফলে প্রচুর বাতাস শরীরের ভিতর প্রবেশ করতে পারে এবং পুরোটাই আস্তে আস্তে বের করে দেওয়া ভাল । দিনের মধ্যে কয়েকবার এরকম করলে লান্গ্স খুব ভাল থাকবে
- হাত দুটোকে যতটা সম্ভম দূরে সরিয়ে বুকটাকে প্রসারিত করে নিশ্বাস নেওয়া
- নিশ্বাস নেওয়ার সময় মুখের পেশী একদম সাধরণ অবস্থায় থাকবে
টিভি দেখার সময়ে , ফেসবুক বা whatsapp করার সময়ে মানে বলতে চাচ্ছি যে কোন সময়েই হালকা স্বাস প্রশ্বাসের ব্যায়াম করা যায়
- মাঝে মাঝে মুখে জলের ছিটা দিলে হৃদস্পন্দন কম হয়
সাঁতার কাটা লান্গ্সের পক্ষে খুব ভাল
- বেলুন ফুলানো, শাঁক বাজানো লান্গ্সের পক্ষে খুব ভাল ব্যায়াম
- নাকের উপর হালকা টিসু পেপার রেখে প্রশ্বাসের মাধ্যমে তাকে দূরে পাঠনোর চেষ্ঠা করা একটা ভাল ব্যায়াম
যত উচ্চ স্থানে (high altitude) হাঁটা যাবে লান্গ্স তত মজবুত হবে কারণ যত উপরে যাবে তত অক্সিজেনের মাত্রা কম হবে ।
- আর পরিশেষে খুব জোরের সাথে বলতে হয় – ধুমপান থেকে যতটা সম্ভব নিজেকে দূরে রাখা যায় লান্গ্সের পক্ষে তত ভালো ।
Please visit my You tube channel : https://www.youtube.com/cha…/UCwI8JNW7FmslSEXnG6_GAgw/videos
বিভিন্ন জায়গা থেকে সংগৃহীত
LikeLike
ঔষধ ছাড়া বাঁচতে হলে বিস্তারিত বিষয় টা খুব ভালো ভাবে বর্ণনা করেছিস .সকলেই সহজে বুঝতে পারবে .আমার তো দারুন লেগেছে . এবার আমার অনুরোধ ঘুম নিয়ে একটা বিস্তারিত বিষয় লেখ তা হলে আমি খুশি হবো কারণ আমি ইনসোমনিয়া রুগী .
LikeLiked by 1 person
ধন্যবাদ সুখেন্দু । তোর কথা রাখার আন্তরিক চেষ্টা করবো ।
LikeLike
Very nice, Thanks for sharing this with us.
LikeLike
Thanks
LikeLike
Chinmoy Goswami
আপনার লেখা পড়ছি আর সচেতন হয়ে যাচ্ছি। খুব ভালো পদক্ষেপ।
Pradip Mukherjee
Supriyo tumi amake diabetese niye kichu janao
Apurba Neogi
Superb post to keep ourselves safe and free from serious diseases.
Nirmalendu Ray
Khub essential .pore bhalo laglo o sikhlam.dhanyawad
Nikhil Laha
Aneker chokh apnar post e.Darun guide korchen.
Shubhranshu Mohan Banerji
Good effort
Arabinda Chatterjee
আপনার লেখা পড়ে শরীরের ব্যাপারে অনেক কিছু জানতে পারছি আর সচেতন হচ্ছি । খুব helpful post.
Tapas Sarkar
সুন্দর
Priyabrata Panja
সুপ্রিয় দা এককথায় অনবদ্য। আমায় আরও একটু সময় চাই ডিটেলেসে যাবার জন্য।
LikeLiked by 1 person
THANKS TO ALL
LikeLike